The best Side of স্ট্রবেরি চাষ
The best Side of স্ট্রবেরি চাষ
Blog Article
বাজারে চাহিদা থাকায় দামও বেশ ভালো। প্রথম দিকে পাইকার প্রতি কেজি স্ট্রবেরি ১৪০০ থেকে ১৫০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়। পরে মৌসুমের মাঝামাঝি ও শেষ দিকে ৪০০ থেকে ৫০০ টাকা কেজিতে বিক্রি হবে। বিগত বছরে প্রায় ১০ লাখ টাকার স্ট্রবেরি বিক্রি করেছেন কৃষক নজরুল। এক বিঘা স্ট্রবেরি ফলের বাগান করতে খরচ হয় প্রায় দেড় লাখ টাকা। আর যা থেকে ফলন পাওয়া যায় ৪০ থেকে ৫০ মণ।
ছাদে বাগান সৃষ্টি করে তা থেকে সুফল আহরণ করার প্রবণতা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। স্বাস্থ্য সচেতনতা ও নিরাপদ ফল সবজি প্রাপ্তি সুবিধা নিশ্চিত করণে অনেকেই ছাদে বাগান তৈরি অনুপ্রেরণা পাচ্ছে। বয়স্ক নর-নারী অবসর বিনোদনের প্রয়োজনে ছাদ বাগান সৃষ্টিতে অনেকে আগ্রহী হয়। স্কুল-কলেজের ছাত্রছাত্রীরা ছাদ বাগান করে গাছপালার সংস্পর্শে এসে বিচিত্র আনন্দের স্বাদ গ্রহণ করে। অনেক বৃক্ষ প্রেমিক পরিকল্পিতভাবে নিজ হাতে ছাদে বাগান করে সৃষ্টির আনন্দ ও গাছপালার প্রতি ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশ ঘটাচ্ছেন। একটা সুন্দর ছাদ বাগান দিতে পারে পরিচ্ছন্ন পরিবেশ ও সারা বছর ধরে পরিবারের চাহিদামতো নিরাপদ ফল-সবজি।
সমতল মাটিতে চাষ করা যায় তবে সবচেয়ে ভালো হয় বেড তৈরি করা হলে। এক্ষেত্রে ১০ থেকে ১৫ সেন্টিমিটার উচু ও ১ মিটার প্রস্ত বেড তৈরি করতে হবে। চারা রোপনের ক্ষেত্রে এক চারা থেকে অন্য চারার দুরুত্ব হতে হবে ২০ – ৪০ সেন্টিমিটার এবং এক বেড থেকে আরেক বেডের দুরুত্ব হবে ৩০ থেকে ৫০ সেন্টিমিটার। বাংলাদেশের পেক্ষাপটে সেপ্টেম্বর থেকে অক্টোবর স্ট্রবেরি চারা রোপনের জন্য উপযুক্ত সময় হলেও তা ডিসেম্বর অব্দি দীর্ঘায়িত হয়ে থাকে। সারের ব্যবহার ভালো ফলনের আশা করে থাকলে স্ট্রবেরি চাষের জন্য নিয়মিত এবং যথাযথ নিয়ম অনুসরণ করে সার প্রয়োগের প্রয়োজন রয়েছে এক্ষেত্রে জমিতে হেক্টরপ্রতি ৩০ টন পচা গোবর, ২৫০ কেজি ইউরিয়া, ১৭৫ কেজি টিএসপি, ২০০ কেজি এমওপি, ১১৫ কেজি জিপসাম, ১২ কেজি বরিক এসিড ও ৮ কেজি জিংক সালফেট সার প্রয়োগ করার নির্দেশনা দেয়া হয়ে থাকে।
যুদ্ধের কারণে বাংলাদেশে হতে পারে সারের সংকট
বাজার থেকে কেনা প্যাকেটজাত কম্পোস্ট সার ব্যবহার করলে ভালো হয়।
সার প্রয়োগ : মাছ, মাংস ও তরকারি ধোয়া পানি গাছে ব্যবহার করলে গাছের খাবারের অভাব কিছুটা পূরণ হয়। এছাড়াও মিশ্র সার, হাড়ের গুড়া মাঝে মাঝে এবং অনুখাদ্য (দস্তা, বোরন, ম্যাগনেসিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ) বছরে একবার প্রয়োগ করা ভালো। মাছের কাঁটা, হাড়ের টুকরা, ডিমের খোসা, তরিতরকারির পরিত্যক্ত অংশ, পাতা, একটা ড্রামে পঁচিয়ে নিয়ে ছাদ বাগানে ব্যবহার করা ভালো। কয়েক বছরের বয়স্ক গাছের গোড়ার চারধারে সাবধানে কিছু মাটি উঠিয়ে ফেলে নতুন ভাবে পটিং মিডিয়া দিয়ে ভরাট করা হলে গাছের স্বাস্থ্য ফেরানো সহজ হয়। সম্ভব হলে গাছকে ছাঁটাই করে কিছু মাটিসহ উঠিয়ে নিয়ে সার মিশ্রিত মাটি পরিবর্তন করার ব্যবস্থা নেয়া যায়। এ ক্ষেত্রে অভিজ্ঞতা ছাড়া আগানো উচিত হবে না। জেনে শুনে তা করা যেতে পারে। অপেক্ষাকৃত ছোট টব থেকে বড় টবে গাছ অপসারণ করার মাধ্যমে গাছকে স্বাস্থ্যবান করা যায়। যারা ছাদ বাগানে অভিজ্ঞ তাদের বাগান পরিদর্শন করে ও সফলতার দিকগুলো জেনে বা দেখে শিখে তা নিজ বাগানে প্রয়োগ করা উত্তম। ফুল-ফল ঝরা রোধে ও ফল ধরা বাড়াতে নানা প্রকার অনুখাদ্য/হরমোন (সিলভামিক্স, লিটোসেন, ফ্লোরা প্রয়োগ website করে অনেকে সুফল আহরণ করে থাকে।
টেংরা মাছের চাষ পদ্ধতি, পুকুর নির্বাচন ও প্রস্তুতি
কৃষি উৎপাদন বাড়াতে বাংলাদেশ ও নেদারল্যান্ডসের উদ্যোক্তারা এক সঙ্গে কাজ করতে রাজি
ইসরায়েলে হাজার বছরের পুরনো মসজিদের সন্ধান
বিদেশ থেকে খালি হাতে ফিরে ড্রাগন চাষে সাফল্য
জলবায়ু ও মাটিঃ চন্দ্রমল্লিকা তুলনামূলকভাবে ঠান্ডা আবহাওয়া এবং রৌদ্রজ্জল জায়গা পছন্দ করে। বাংলাদেশে শীতকালই এই ফুল চাষের উত্তম সময়। জৈব পদার্থ সমৃদ্ধ সুনিস্কাশিত দো আঁশ ও বেলে মাটি চন্দ্রমল্লিকা চাষের জন্য উপযোগী। মাটির পিএইচ ৬.০-৭.০ হওয়া বাঞ্জনীয়।
ইচ্ছে করলেই শহরবাসী ফলের বাগান বা সবজি বাগান করতে জমি পান না। তাই বিকল্প উপায় বের করে আবাদি জমি নষ্ট না করে ছাদকে কাজে লাগিয়ে বাগান করা যায়। পরিবারের চাহিদা মিটিয়ে বিকল্প আয়ের উৎস হতে পারে এই ছাদে বাগান যা পরিবারকে করবে স্বচ্ছল।
পটে জন্মানোর জন্য ২ ভাগ মাটি, ২ ভাগ গোবর সার, ১ ভাগ পাতা পচা সার ও ১ ভাগ হাড়ের গুঁড়ার সাথে ৩ গ্রাম টিএসপি, ৩ গ্রাম মিউরেট অব পটাশ এর মিশ্রণ ব্যবহার করা উত্তম। ৮ গ্রাম ইউরিয়া সারের অর্ধেক সাকার/কাটিং রোপণের ২৫-৩০ দিন পর গাছের দৈহিক বৃদ্ধির সময় এবং বাকি অর্ধেক ফুলের কুড়ি আসার সময় উপরি প্রয়োগ করা উচিত।
ফুড বার্নের কারণে মুরগির যেসব ক্ষতি হয়ে থাকে ও তার প্রতিকারের…